বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ২২ রোগীর বিনামূল্যে অপারেশন – বাংলাদেশ প্রতিদিন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ২২ রোগীর বিনামূল্যে অপারেশন - বাংলাদেশ প্রতিদিন

বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে বিনামূল্যে গরিব-দুস্থ ২২ রোগীর চোখের ছানি, নেত্রনালি ও মাংস বৃদ্ধি অস্ত্রোপচার (অপারেশন) করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার সাবরিনা সোবহান সড়কে অবস্থিত বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ভিশন কেয়ার ফাউন্ডেশন এবং রোটারি ক্লাব অব বারিধারা সানরাইজের যৌথ উদ্যোগে দিনব্যাপী এ ফ্রি ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। রোগী আলমগীর কবীর (৫২) বলেন, ‘আমি চোখের ছানি অপারেশন করাতে এসেছি। এখানে আসার পর থেকে আমাদের দেখাশোনা করা হচ্ছে। বিনামূল্যে খাবারও দেওয়া হচ্ছে। এমন কার্যক্রম সবার জন্যই মঙ্গলজনক। খুব ভালো উদ্যোগ।’ আরেক রোগী খন্দকার সাখাওয়াত হোসেন (৬৫) বলেন, ‘টাঙ্গাইলে আমার বাড়ির পাশেই ক্যাম্প করে সেবা দেওয়া হয়েছে। আমার পরিচিত অনেকে এখানে বিনামূল্যে অপারেশন করিয়েছেন। সবাই সুস্থ আছেন। এখানে চক্ষু হাসপাতালে খাওয়া-থাকার ব্যবস্থাও আছে। পরিচ্ছন্ন সুন্দর পরিবেশ। আমাদের কোনো কিছুর সমস্যা হচ্ছে না।’ বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তত্ত্বাবধানে সার্জারিতে অংশ নেন ডা. রুবিনা আক্তার এবং ডা. তাসরুবা শাহনাজ। ১৩ জন পুরুষ ও নয়জন নারী রোগীর অপারেশন করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ জনের ছানি, ছয়জনের নেত্রনালি ও একজনের মাংস বৃদ্ধি অপারেশন করা হয়। বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ম্যানেজার এইচআর অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মোহাম্মদ আহসান হাবীব বলেন, গরিব-দুস্থ দৃষ্টিহীন রোগীদের চক্ষু চিকিৎসার সাহায্যার্থে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দুস্থদের সেবায় আগে থেকেই এ ধরনের প্রক্রিয়া চলে আসছে। সারা দেশে বিনামূল্যে এ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। ক্যাম্পের মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৩০০ রোগীকে বিনামূল্যে অপারেশন করা হয়েছে। ক্যাম্পটি গত ২৫ মার্চ টাঙ্গাইলের গোপালপুরের ভেঙ্গুলার খন্দকার ফজলুল হক ডিগ্রি কলেজে অনুষ্ঠিত হয়। সেখানকার ২২ রোগীর এ অপারেশন করা হয়।

 

Source : বাংলাদেশ প্রতিদিন

Bashundhara Eye Hospital launches modern ophthalmic diagnostic centre to provide world-class treatment – Daily Sun

Bashundhara Eye Hospital launches modern ophthalmic diagnostic centre to provide world-class treatment - Daily Sun

The most modern and sophisticated ophthalmic diagnostic centre has launched journey in the Bashundhara Eye Hospital and Research Institute (BEHRI) with a view to providing world class eye treatments.

Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan inaugurated the modern diagnostic centre by cutting ribbon at the BEHRI premises Friday morning.

Prof Dr Md Saleh Ahmed, a renowned eye specialist and director of BEHRI, Bashundhara Group’s deputy managing director Eng AK Shamim, Islamic Research Center Bangladesh, Bashundhara chief Mufti Arshad Rahmani, Bashundhara Group’s media adviser Mohammad Abu Tayeb, East West Property Development (EWPD) Pvt Limited executive director (estate) Mahbubur Rahman Tuhin, EWPD executive director (land purchase) Md Nazmul Alam Bhuiyan, and EWPD executive director (AHR and head of security) Major Md Mahbubul Wadud (retd) were present.

Bashundhara Eye Hospital Management Committee chairman and former Dhaka University Prof Mahbub Ahmed, hospital doctors, manager, technologists and other staffs attended the programme.    

They offered a prayer marking inauguration of the modern diagnostic centre and seeking success of the new initiative.

Sources at the BEHRI said the newly inducted diagnostic centre will pave the way for detecting the powers of lens for patients after cataract surgeries more exactly.

The people suffering from cornea and glaucoma problems will be able to go through most sophisticated investigation and the best treatment.

 

Besides, the new diagnostic will facilitate all kinds of critical retina tests and modern treatment.

Speaking on the occasion, Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan laid emphasis on the quality of treatment and research in the hospital.

He assured the hospital authorities of all-out support for ensuring competitive treatment and research.

Later, he visited various rooms of the diagnostic centre and inspected the machines.  

Prof Dr Md Saleh Ahmed said the hospital will be able to extend better healthcare service to the patients by dint of the modern diagnostic centre.

It may be noted that Bashundhara Eye Hospital and Research Institute is a flagship healthcare ventre of the country’s leading business conglomerate Bashundhara Group.

Although affluent people receive treatment from the hospital on payment, the poor and vulnerable people are treated and operated for free.

Bashundhara Ad-din Medical College and Hospital is another significant initiative of the Bashundhara Group to ensure quality medical education and treatments at the low cost.

 

Source :  Daily Sun

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে অত্যাধুনিক অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন – বাংলাদেশ প্রতিদিন

রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাসহ দেশের চক্ষু রোগীদের চিকিৎসা সেবার মান আরও উন্নয়ন করতে চায় বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউট। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানে একটি অত্যাধুনিক অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন করা হয়েছে।

শুক্রবার (৩ জুন) সকালে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টারটির উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর তিনি সেন্টারটির কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পরিচালক বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মো. সালেহ আহমেদ, বসুন্ধরা গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার এ. কে. শামিম, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ বসুন্ধরার মহাপরিচালক মুফতি আরশাদ রহমানি, বসুন্ধরা গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান (তুহিন), নাজমুল আলম ভুইয়া, মেজর মো. মাহবুবুল ওয়াদুদ (অব.), বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের সম্পাদক জুয়েল মাজহারসহ বসুন্ধরা গ্রুপের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

জানা গেছে, বসুন্ধরার এ অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মাধ্যমে ছানিজনিত রোগের অপারেশনে সঠিক পাওয়ারের লেন্স নির্ণয় নিখুঁতভাবে সম্ভব হবে। চোখের কর্নিয়া ও গ্লুকোমা রোগের ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক পরীক্ষা নিরীক্ষা সম্ভব হবে। এছাড়া চোখের রেটিনা চিকিৎসার ক্ষেত্রে সব ধরনের অত্যাধুনিক পরীক্ষা করা সম্ভব হবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান পর্যায়ক্রমে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটের চিকিৎসা সেবা ও গবেষণার মান বাড়ানোর ওপর জোর দেন। নিজের পক্ষে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাসও দেন তিনি।

অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধনের মাধ্যমে রোগীদের আগের তুলনায় আরও উন্নত সেবা দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. সালেহ।

 

Source :  বাংলাদেশ প্রতিদিন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে অত্যাধুনিক অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন – কালের কণ্ঠ

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে অত্যাধুনিক অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন - কালের কণ্ঠ

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাসহ দেশের চক্ষু রোগীদের সেবার মান আরো ভালো করার লক্ষ্যে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে একটি অত্যাধুনিক অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান সেন্টারটি উদ্বোধন করেন।  

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান পর্যায়ক্রমে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চিকিৎসাসেবা ও গবেষণার মান বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি সব ধরনের সহায়তা করার আশ্বাস দেন।

হসপিটাল কর্তৃপক্ষ জানায়, এই অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মাধ্যমে ছানিজনিত রোগের অপারেশনের সঠিক পাওয়ারের লেন্স নির্ণয় নিখুঁতভাবে করা যাবে। চোখের কর্নিয়ার ও গ্লুকোমা রোগের অত্যাধুনিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা যাবে এবং চোখের রেটিনা চিকিৎসার সব ধরনের অত্যাধুনিক পরীক্ষা করা সম্ভব হবে।

বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. সালেহ আহমেদ বলেন, এই অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধনের মাধ্যমে রোগীদের আগের চেয়ে আরো উন্নত চিকিৎসা দেওয়া যাবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার এ. কে. শামিম, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ বসুন্ধরার মহাপরিচালক মুফতি আরশাদ রহমানি, বসুন্ধরা গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান (তুহিন), মো. নাজমুল ইসলাম ভূইয়া, মেজর মো. মাহবুবুল ওয়াদুদ (অব.) ও বাংলানিউজটোয়েন্টিফোরের সম্পাদক জুয়েল মাজাহারসহ বসুন্ধরা গ্রুপের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

Source :  কালের কণ্ঠ

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে অত্যাধুনিক অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন – Banglanews24

রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাসহ দেশের চক্ষু রোগীদের চিকিৎসা সেবার মান আরও উন্নয়ন করতে চায় বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউট। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানে একটি অত্যাধুনিক অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন করা হয়েছে।

শুক্রবার (৩ জুন) সকালে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টারটির উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর তিনি সেন্টারটির কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পরিচালক বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মো. সালেহ আহমেদ, বসুন্ধরা গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার এ. কে. শামিম, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ বসুন্ধরার মহাপরিচালক মুফতি আরশাদ রহমানি, বসুন্ধরা গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান (তুহিন), নাজমুল আলম ভুইয়া, মেজর মো. মাহবুবুল ওয়াদুদ (অব.), বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের সম্পাদক জুয়েল মাজহারসহ বসুন্ধরা গ্রুপের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

জানা গেছে, বসুন্ধরার এ অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মাধ্যমে ছানিজনিত রোগের অপারেশনে সঠিক পাওয়ারের লেন্স নির্ণয় নিখুঁতভাবে সম্ভব হবে। চোখের কর্নিয়া ও গ্লুকোমা রোগের ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক পরীক্ষা নিরীক্ষা সম্ভব হবে। এছাড়া চোখের রেটিনা চিকিৎসার ক্ষেত্রে সব ধরনের অত্যাধুনিক পরীক্ষা করা সম্ভব হবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান পর্যায়ক্রমে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটের চিকিৎসা সেবা ও গবেষণার মান বাড়ানোর ওপর জোর দেন। নিজের পক্ষে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাসও দেন তিনি।

অপথ্যালমিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধনের মাধ্যমে রোগীদের আগের তুলনায় আরও উন্নত সেবা দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. সালেহ।

 

Source :  Banglanews24

11 get Bashundhara Media Award-2021 for investigative reporting – Daily Sun

Eleven journalists were given ‘Bashundhara Media Award 2021’ for their in-depth investigative reporting on Monday evening.

Information and Broadcasting Minister Dr Hasan Mahmud handed over the awards to the journalists at a much-anticipated gala ceremony, the first of its kind in the country, this evening.

Information and Broadcasting Minister Dr Hasan Mahmud was chief guest in the event which was chaired by ‘Bashundhara Media Awards 2021’ Organising Committee Convener and Bashundhara Group Managing Director Sayem Sobhan Anvir.

Several ministers, members of the parliament, business tycoons, government high-ups, editors, journalist leaders and cultural personalities were present.

The 11 journalists were nominated by a Jury Borad comprising Ekushey Padak-winning journalist Ajay Dasgupta, editor-in-chief of TV Today (waiting to be on air) Monjurul Ahsan Bulbul, the daily Desh Rupantar editor Amit Habib, renowned photographer and writer Nasir Ali Mamun, film teacher, researcher and consultant Dr AJM Shafiul Alam Bhuiyan, noted investigative journalist Julfikar Ali Manik, and Associate Prof of the Department of Mass Communication and Journalism at Dhaka University Shaonti Haider.

Meanwhile, special honours were bestowed upon 64 newsmen of the country for their contributions to journalism at the grassroots. Each of them received cash, honorarium and scarves.

Bangladesh Press Council Chairman Justice Nizamul Haque Nassim and ‘Bashundhara Media Award 2021’ Jury Board chief Prof Md Golam Rahman were present as the special guests.

Popular film actor and alumni of the Department of Journalism at Dhaka University Ferdous and film actress and former news presenter Bubli anchored the programme.
Terming press as the fourth state, Information and Broadcasting Minister Dr Hasan Mahmud said journalists unearth the unknown stories and hidden truths of the society.

The minister said, “Prime Minister Sheikh Hasina before the parliamentary polls told a programme in Jatiya Press Club that she will do something for professional safeguard and upgradation of journalists. In line with her commitment, the government has initiated Mass Media Law. When the law will be passed in the parliament, the service of the journalists will be more secure.”

Dispelling controversy over Digital Security Act, he said the law is passed by the government to protect all citizens, not journalists alone.

If any rumour or fake information is spread against anybody, the law is expected to give legal redress to the affected person, he added.

Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan said the business conglomerate will hike the number of awards for investigative journalism from 11 to 25 from next year on.

He also announced to increase the award money from 2.5 lakh to 10 lakh.

Bashundhara Group has already brought qualitative changes in the field of journalism and will continue support for the improvement of the sector, he added.

Urging journalists to focus on objective journalism and work for branding the country in the velvet of the globe, he insisted on covering positive aspects of the country and constructive steps of the government.

The journalists should encourage governments and businessmen for their contribution to the country’s strides towards development, he added.

Recalling contribution of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, he said, “We owe to him for an independent country, economic boom and dignified life today. But Bangabandhu along with most of his family members got assassinated on August 15, 1975.”

Several ministers, members of the parliament, business tycoons, government high-ups, diplomats, justices, jurists, editors, journalist leaders and cultural personalities were present on the occasion.

Eleven winners are: Ishtiaq Ahmed (print), The Daily Star reporter in the Liberation War category, Kawser Soheli (Television), special correspondent of Maasranga Television, Salah Uddin Jasim (online), senior reporter of Jagonews24.com, Shoaib Chowdhury, Habiganj district correspondent of Desh Rupantor (print) in the crime and corruption category, GTV Staff Reporter Jannatul Ferdousi (Television), Jasmine Papri, News Bangla24.com freelance journalist (online), in the Women and Children category, Samakal’s senior correspondent Rajib Ahmed (print), Ananda TV Reporter Shawkat Sagar, Dhaka Post’ senior correspondent Adnan Rahman (online), and photo journalist of Prothom Alo Dipu Malakar. Each of them received Tk 250,000 in cash, a crest and a certificate.

In addition, the persons who were honoured from 64 districts are:

Eight from Rajshahi division – Md Toybur Rahman of Rajshahi, Md Taslim Uddin of Chapainawabganj, SM Manzur Ul Hasan of Natore, Ranesh Moitra of Pabna, Rafiqul Alam Khan of Sirajganj, Asadul Islam Asad of Joypurhat, Md Nabir Uddin of Naogaon and ASM Khabirul Haque (Samudra Haque) of Bogura.

Eight from Rangpur Division- SM Shafiqul Islam of Lalmonirhat, Md Shahabuddin of Kurigram, Md Abdul Latif of Thakurgaon, Sadrul Alam Dulu of Rangpur, Amir Khasru Lablu of Panchagarh, Chitta Ghosh of Dinajpur, Md Shamsul Islam of Nilphamari and Gobindalal Das of Gaibandha.

Four form Mymensingh Division: AAK Mahmudul Hasan Dara of Jamalpur, Abdur Razzak of Mymensingh, Md Abdus Salam of Netrokona and Sushil Malakar of Sherpur.

Thirteen from Dhaka Division: Shafiq Chowdhuryof Dhaka, Hafizur Rahman Mintu of Narayanganj, Rashid Ahmed of Munshiganj, Nibaran Chandra Roy of Narsingdi, Subir Basak of Kishoreganj, Saifuddin Ahmed Nannu of Manikganj, Mohammad Sanaullah of Rajbari, SM Shahjahan Khan of Faridpur, Abdus Samad Talukder of Shariatpur, Durlav Biswas of Tangail and Md Nazrul Islam Badami of Gazipur.

Ten from Khulna Division: ABM Mosharraf Hussain of Bagerhat,Md Kamrul Arefin of Chuadanga, Professor Mosiul Azam of Jashore, Bimal Kumar Saha of Jhenaidah, Faruk Ahmed of Magura, Kazi Motahar Rahman of Khulna, Chowdhury Subhash Chandra of Satkhira, Bhakta Sarkar of Narail, Tozammel Azam of Meherpur and Abdur Rashid Chowdhury of Kushtia.

Eleven from Chattogam Division: Nasir Uddin Chowdhury of Chattogram district, Abul Hasanat Babul of Cumilla, Osman Harun Mahmud of Feni, Md Arju Mia of Brahmanbaria, AKM Maqsud Ahmed of Rangamati, AKM Jubayer of Noakhali, Golam Kibria of Chandpur, Hossain Ahmed Helal of Laxmipur, Priyotosh Pal Pintu of Cox’s Bazar, Tarun Kumar Bhattacharya of Khagrachhari, and Priyodorshi Barua of Bandarban.

Six from Barisal Division: Manabendra Batbal of Barisal district, Manik Roy of Jhalakati, Amirul Islam of Patuakhali, Mahmud Hossain Shukur of Pirojpur, M Habibur Rahman of Bhola and Chittaranjan Shil of Barguna.

Four Sylhet Divisions: Abdul Malik Chowdhury of Sylhet district, Ahmed Siraj of Moulvibazar, Chowdhury Fazle Nur Ismat of Habiganj and Md Iqbal Hossain Kagji of Sunamganj.

East West Media Group Limited (EWMGL) published a souvenir on the occasion of Bashundhara Media Award ceremony.

 

Source : Daily Sun

আগামী বছর থেকে পুরস্কার মূল্য ১০ লাখ, পাবেন ২৫ সাংবাদিক: বসুন্ধরা চেয়ারম্যান – News 24

দেশের সর্ববৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেছেন, আগামী বছর বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড এ ২৫ জন অনুসন্ধানী সাংবাদিক এর প্রত্যেককে ১০ লক্ষ করে টাকা দেওয়া হবে। এ বছরের মতো প্রতিবছর এই আয়োজন করবে বসুন্ধরা গ্রুপ।

সোমবার রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টার বসুন্ধরা- আইসিসিবিতে আয়োজিত বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১ অনুষ্ঠানের উদ্বোধক এর বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন।

এসময় তিনি বলেন, প্রয়োজনে আরো স্ট্রং জুরি বোর্ড গঠন করা হবে।

সাংবাদিকদের মানোন্নয়নের সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। বসুন্ধরা গ্রুপ গণমাধ্যমের উদ্যোগ গ্রহণের পর সাংবাদিকের মান উন্নয়ন হয়েছে।
এ সময় তিনি সাংবাদিকদের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কোন কিছু লেখার আগে আরো বেশি সত্যতা যাচাই করবেন। একজন ব্যবসায়ী এই পর্যায়ে আসতে অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হয়েছে। ভালোকে ভালো বলুন, খারাপকে খারাপ বলতে হবে।

 

Source :  News 24

বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ও গুণী সাংবাদিকদের সম্মাননা একটি মাইলফলক – Banglanews24

বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ও গুণী সাংবাদিকদের সম্মাননা একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। যা দেশের ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে।

বসুন্ধরা গ্রুপের এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ী নেতারা।

সোমবার (৩০ মে) রাতে রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টার বসুন্ধরা- আইসিসিবিতে আয়োজিত বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১ অনুষ্ঠানের অংশ নিয়ে অতিথিরা এসব কথা বলেন।

বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১’ আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম ও ‘বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১’-এর জুরি বোর্ডের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান।  

এ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মো. বজলুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের এ বিশাল আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানাই। আর যারা আজকে অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন তাদের আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। বসুন্ধরা গ্রুপ আজ ঘোষণা দিলো যে এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে এটাকে স্বাগত জানাই। বিশাল এই উদ্যোগ বাংলাদেশের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আজকে এই পুরষ্কার সাংবাদিকদের বস্তুনিষ্ঠ কাজে উৎসাহ প্রদান করবে। ভবিষ্যতে তারা আরও ভালো কাজ করবে বলে আশা করছি।

ঢাকা নিউমার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জাকারিয়া দেওয়ান নাইমুল ইসলাম শাহিন বাংলানিউজকে বলেন, বসুন্ধরা কর্তৃপক্ষ যে মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডের আয়োজন করেছেন সেটা আসলেই উল্লেখযোগ্য ও মাইলফলক হয়ে থাকবে। একটা পেশাকে যখন সম্মান করা হয় তখন কাজ করার আগ্রহ বাড়ে। কোভিডের পর এরকম একটি অনুষ্ঠান করায় আমি তাদের সাধুবাদ জানাই।

এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক নাসিম মজুমদার বাংলানিউজকে বলেন, দেশের সাংবাদিকদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া অত্যন্ত প্রশংসার কাজ। বসুন্ধরা গ্রুপের এ উদ্যোগ জন্য সবার কাছে মাইলফলক হয়ে থাকবে। বসুন্ধরা আসলেই বিশাল আয়োজন করেছে। আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি বসুন্ধরা এতো বড় আয়োজন করছে। অত্যন্ত সুন্দর আয়োজন করেছে। ভবিষ্যতে এর ধারাবাহিকতা বজায়সহ আরেও বড় আয়োজন করবে বলে আশা করছি।  

ডাচ বাংলা চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট মো. আনোয়ার সাখাওয়াত আফসার বাংলানিউজকে বলেন, বসুন্ধরা দেরিতে হলেও যে উদ্যোগ নিয়েছেন সেটা অত্যন্ত প্রশংসার। তাদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। যারা এ পেশায় আছেন তারা জীবনকে ঝুঁকিতে রেখে কাজ করে যাচ্ছেন তাদের আজকে পুরস্কৃত করায় আনন্দিত। বসুন্ধরা গ্রুপের দেখা দেখি যদি অন্যান্য শিল্পগোষ্ঠী এধরনের উদ্যোগ নেয় তাহলে সাংবাদিকদের কাজের আগ্রহ বাড়বে এবং মর্যাদাও বাড়বে বলে আশা করছি। বসুন্ধরা গ্রুপ এটার ধারাবাহিকতা রাখবে বলে আশা করছি।

নভোএয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, বসুন্ধরার এ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ অবশ্যই। অত্যন্ত চমৎকার একটি আয়োজন করেছে বসুন্ধরা। আয়োজনটি এতো বিশাল হবে সেটা আমি অনুমান করতে পারিনি। তবে আমাদের দেশের বরেণ্য ও স্বনামধন্য সাংবাদিকদের যে একটা সম্মাননা দেওয়া হচ্ছে। এটা সংবাদ পত্র ও সাংবাদিকদের জন্য মাইলফলক হয়ে থাকবে। এ ধরনের অনুষ্ঠানের উদ্যোগ বা সাংবাদিকদের কাজের যে একটা মূল্যায়ন হচ্ছে সেটা ধারাবাহিকভাবে হয় আমি সেই আশাই প্রকাশ করছি।

বাজুসের ট্রেজারার উত্তম বনিক বাংলানিউজকে বলেন, অসাধারণ একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। সাংবাদিকদের যদি উৎসাহিত না করা হয়, তাহলে ভালো সাংবাদিক আসবে না। এজন্য বসুন্ধরা গ্রুপতে ধন্যবাদ এ ধরনের একটি পরিচ্ছন্ন আয়োজনের জন্য। এটি প্রথম অনুষ্ঠান আশা করছি বসুন্ধরা গ্রুপ এ ধরনের আয়োজনের ধারাবাহিকতা রাখবে।

 

Source :  Banglanews24

বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেলো ১১ অনুসন্ধানী সাংবাদিক ও ৬৪ গুণী সাংবাদিক পেলো বিশেষ সম্মাননা

অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় প্রথমবারের মতো আয়োজিত বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড২০২১ অর্জন করেছেন বিভিন্ন মাধ্যমের ১১ জন সাংবাদিক।

গতকাল সোমবার (৩০ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) এক জমকালো অনুষ্ঠানে তাঁদের হাতে পুরস্কারের অর্থ, সনদপত্র ও সম্মাননা স্মারক তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

একই অনুষ্ঠানে মফস্বলের সাংবাদিকতায় অবদান রাখা ৬৪ জন প্রবীণ ও গুণী সাংবাদিককে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার বিকেল থেকেই জমে ওঠে আইসিসিবি। মফস্বল থেকে আগত গুণী ও প্রবীণ সাংবাদিকদের ঘিরে অন্যরকম পরিবেশ সৃষ্টি হয়। পুরো অনুষ্ঠানস্থল হয়ে ওঠে প্রবীণ ও নবীন সাংবাদিকদের মিলনমেলায়। এ ছাড়া বিনোদন অঙ্গনের এক ঝাঁক তারকার উপস্থিতি অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা যোগ করে।

উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত সংসদ সদস্য, বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের কর্ণধারসহ নানা শ্রেণিপেশার বিশিষ্টজনেরা। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ফেরদৌস ও চিত্রনায়িকা বুবলি।

দেশের গণমাধ্যমে গত বছর প্রকাশিত ও প্রচারিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদন বিচার বিশ্লেষণ করে পাঁচটি ক্যাটাগরিতে ১১ জনকে বাছাই করা হয়।

পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন– মুক্তিযুদ্ধ ক্যাটাগরিতে দ্যা ডেইলি স্টারের রিপোর্টার আহমাদ ইশতিয়াক (প্রিন্ট), মাছরাঙা টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি কাওসার সোহেলী (টেলিভিশন), জাগো নিউজ ২৪.কমএর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক সালাহ উদ্দিন জসিম (অনলাইন), অপরাধ ও দুর্নীতি ক্যাটাগরিতে দেশ রূপান্তরের হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি শোয়েব চৌধুরী (প্রিন্ট), জিটিভির স্টাফ রিপোর্টার জান্নাতুল ফেরদৌসী (টেলিভিশন), নিউজ বাংলা২৪.কমএর ফ্রিল্যান্সার জেসমিন পাপড়ি (অনলাইন), নারী ও শিশু ক্যাটাগরিতে সমকালের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রাজীব আহাম্মদ (প্রিন্ট), আনন্দ টিভির রিপোর্টার শওকত সাগর (টেলিভিশন), ঢাকা পোস্টের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক আদনান রহমান (অনলাইন), অনুসন্ধানী প্রামাণ্যচিত্রে মাছরাঙা টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি মাজাহারুল ইসলাম (টেলিভিশন) এবং আলোকচিত্রে প্রথম আলোর স্টাফ ফটোসাংবাদিক দীপু মালাকার। তাঁদের প্রত্যেককে পুরস্কারের অর্থমূল হিসেবে আড়াই লাখ টাকা, সম্মাননা স্মারক এবং সনদপত্র দেওয়া হয়।

এ ছাড়া বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড প্রদান উপলক্ষে দেশের তৃণমূল সাংবাদিকতায় অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতি জেলা থেকে একজন করে মোট ৬৪ প্রবীণ ও গুণী সাংবাদিককে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা, সম্মাননা স্মারক এবং সনদপত্র দেওয়া হয়। পরিয়ে দেওয়া হয় উত্তরীয়। তাদের মধ্যে ২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সমাজের যাবতীয় অনিয়মগুলো দায়িত্বশীলদের নজরে আনার কাজটি করে যান সাংবাদিকরা। তারা সমাজকে সঠিক পথে প্রবাহিত করতে যে ভূমিকা পালন করেন, তা অন্য কারও দ্বারা সম্ভব নয়। সাংবাদিকদের মেধা ও যোগ্যতার কোনো ঘাটতি নেই। এমন অনেক সাংবাদিক আছেন, যারা বিসিএস পরীক্ষা দিলে কৃতিত্বের সঙ্গে পাস করে বড় পদে আসীন হতে পারতেন।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের পুরস্কৃত করায় বসুন্ধরা গ্রুপকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এ ধরনের উদ্যোগ সকল সাংবাদিকদের মধ্যে উৎসাহ জোগাবে। একইসঙ্গে গুণী সাংবাদিকদের সম্মান জানানোর মধ্য দিয়ে তারা খুবই মহৎ কাজ করেছে। এ জন্য আমি বসুন্ধরা গ্রুপকে সাধুবাদ জানাই। পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিকদের অভিনন্দন জানান তিনি।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজনীয়তার কথাও তুলে ধরেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল মাধ্যমে অপপ্রচার চালানোয় কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি কোন আইনের মাধ্যমে বিচার প্রত্যাশা করবেন? তাদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই এই আইন করা হয়। এই আইনের ফলে অনেকেই বিচার ও নিরাপত্তা পেয়েছেন। তবে এই আইনের কারণে কোনো সাংবাদিক বা নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে হয়রানির শিকার না হন, সেদিকে সর্বোচ্চ দৃষ্টি রাখতে প্রশাসনকে বলা হয়েছে।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধক বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান তার বক্তব্যে বলেন, সারা দেশ থেকে প্রবীণ ও গুণী সাংবাদিকদের সম্মানিত করতে পেরে আমরা গর্বিত। অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের পুরস্কৃত করার এই পদক্ষেপ দেশের নতুন প্রজন্মের সাংবাদিকদেরকে অনুপ্রাণিত করবে। এই আয়োজনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। আগামী বছর থেকে পুরস্কারের পরিধি আরো বাড়ানোর ঘোষণা দেন তিনি।

জুরিবোর্ডের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান তার বক্তব্যে বলেন, যারা মানোন্নয়নে সাংবাদিকতার মান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন যারা সংবাদ জনগণের কাছে বলিষ্ঠভাবে উপস্থাপন করে যাচ্ছেন যারা নিজেদের অবস্থানকে সৎ রেখেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানান তিনি। আমি আজ বিশ্বাস করি এ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তারা আরো শক্তি পাবেন এবং আমাদের ভবিষ্যতে আরো উন্নতির দিকে যাবে এইটুকু আশা করছি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে তার বক্তব্য শেষ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড২০২১ আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক সায়েম সোবহান আনভীর বলেন, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতাকে উৎসাহিত করতে দেশের সবচেয়ে বড় এই আয়োজনটি করতে পেরে আমরা গর্বিত ও আনন্দিত। এই আনন্দঘন দিনে যাদের হাতে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার পুরস্কার উঠেছে, তাঁদের সবাইকে জানাই অভিনন্দন! একইসঙ্গে মফস্বলের ৬৪ জন গুণী সাংবাদিককে বিশেষ সম্মাননা দিতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। আপনাদের সম্মান জানাতে পেরে আমরা নিজেরাই সম্মানিত বোধ করছি।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকতাকে এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ থেকে পুরস্কারের প্রচলন করেছেন উল্লেখ করে সায়েম সোবহান আনভীর বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় বড় বড় পুরস্কারের প্রচলন রয়েছে। আমরা সেই ধাচে উদ্যোগটি নিয়েছি, যাতে নতুন প্রজন্মের সাংবাদিকরা অনুসন্ধানের দিকে অনুপ্রাণিত হয়। এটি আমরা প্রতিবছর করবো, ইনশাআল্লাহ। আমার বিশ্বাস, এর মধ্য দিয়ে দেশে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার চর্চা আরো বৃদ্ধি পাবে।

মফস্বলের গুণী সাংবাদিকদের মধ্যে আট বিভাগ থেকে আটজনকে মঞ্চে তোলা হয়। তারা হলেনরাজশাহী বিভাগ থেকে পাবনার রণেশ মৈত্র, খুলনা বিভাগে যশোরের অধ্যাপক মসিউল আযম, ঢাকা বিভাগে নরসিংদীর নিবারণ চন্দ্র রায়, চট্টগ্রাম বিভাগে রাঙ্গামাটির এ কে এম মকছুদ আহমেদ, সিলেট বিভাগে সিলেটের আব্দুল মালিক চৌধুরী, বরিশাল বিভাগে বরিশালের মানবেন্দ্র বটব্যাল, রংপুর বিভাগে গাইবান্ধার গোবিন্দলাল দাস, ময়মনসিংহ বিভাগে জামালপুরের এ এ কে মাহমুদুল হাসান দারা। তাদেরসহ সব গুণী সাংবাদিকদের ক্রেস্ট ও সম্মাননা প্রদান এবং উত্তরীয় পরিয়ে দেওয়া হয়।

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন চেয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ঢাকার সাংবাদিকরা ছাড়াও মফস্বল থেকে প্রচুর প্রতিবেদন জমা পড়ে। পুরস্কারের পুরো প্রক্রিয়াটি হয়েছে অত্যন্ত স্বচ্ছ ও প্রভাবমুক্ত। এ লক্ষ্যে গঠন করা হয় আন্তর্জাতিক মানের জুরি বোর্ড। অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমানের নেতৃত্বে জুরিবোর্ডে ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত, সম্প্রচারে আসার অপেক্ষায় থাকা টেলিভিশন চ্যানেলটিভি টুডের প্রধান সম্পাদক মনজুরুল আহসান বুলবুল, দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার সম্পাদক অমিত হাবিব, আলোকচিত্রী ও লেখক নাসির আলী মামুন, চলচ্চিত্র শিক্ষক গবেষক ও পরামর্শক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, দেশে বিদেশে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করে ব্যাপক পরিচিতি পাওয়া জুলফিকার আলি মাণিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শাওন্তী হায়দার।

বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ও গুণী সাংবাদিকদের সম্মাননা একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ – খোলা বাজার 24

বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ও গুণী সাংবাদিকদের সম্মাননা একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। যা দেশের ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে।বসুন্ধরা গ্রুপের এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ী নেতারা।

গতকাল সোমবার (৩০ মে) রাতে রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টার বসুন্ধরা- আইসিসিবিতে আয়োজিত বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১ অনুষ্ঠানের অংশ নিয়ে অতিথিরা এসব কথা বলেন।

বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১’ আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম ও ‘বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১’-এর জুরি বোর্ডের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান।

এ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মো. বজলুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের এ বিশাল আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানাই। আর যারা আজকে অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন তাদের আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। বসুন্ধরা গ্রুপ আজ ঘোষণা দিলো যে এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে এটাকে স্বাগত জানাই। বিশাল এই উদ্যোগ বাংলাদেশের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আজকে এই পুরষ্কার সাংবাদিকদের বস্তুনিষ্ঠ কাজে উৎসাহ প্রদান করবে। ভবিষ্যতে তারা আরও ভালো কাজ করবে বলে আশা করছি।

ঢাকা নিউমার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জাকারিয়া দেওয়ান নাইমুল ইসলাম শাহিন বাংলানিউজকে বলেন, বসুন্ধরা কর্তৃপক্ষ যে মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডের আয়োজন করেছেন সেটা আসলেই উল্লেখযোগ্য ও মাইলফলক হয়ে থাকবে। একটা পেশাকে যখন সম্মান করা হয় তখন কাজ করার আগ্রহ বাড়ে। কোভিডের পর এরকম একটি অনুষ্ঠান করায় আমি তাদের সাধুবাদ জানাই।

এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক নাসিম মজুমদার বাংলানিউজকে বলেন, দেশের সাংবাদিকদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া অত্যন্ত প্রশংসার কাজ। বসুন্ধরা গ্রুপের এ উদ্যোগ জন্য সবার কাছে মাইলফলক হয়ে থাকবে। বসুন্ধরা আসলেই বিশাল আয়োজন করেছে। আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি বসুন্ধরা এতো বড় আয়োজন করছে। অত্যন্ত সুন্দর আয়োজন করেছে। ভবিষ্যতে এর ধারাবাহিকতা বজায়সহ আরেও বড় আয়োজন করবে বলে আশা করছি।

ডাচ বাংলা চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট মো. আনোয়ার সাখাওয়াত আফসার বাংলানিউজকে বলেন, বসুন্ধরা দেরিতে হলেও যে উদ্যোগ নিয়েছেন সেটা অত্যন্ত প্রশংসার। তাদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। যারা এ পেশায় আছেন তারা জীবনকে ঝুঁকিতে রেখে কাজ করে যাচ্ছেন তাদের আজকে পুরস্কৃত করায় আনন্দিত। বসুন্ধরা গ্রুপের দেখা দেখি যদি অন্যান্য শিল্পগোষ্ঠী এধরনের উদ্যোগ নেয় তাহলে সাংবাদিকদের কাজের আগ্রহ বাড়বে এবং মর্যাদাও বাড়বে বলে আশা করছি। বসুন্ধরা গ্রুপ এটার ধারাবাহিকতা রাখবে বলে আশা করছি।

নভোএয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, বসুন্ধরার এ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ অবশ্যই। অত্যন্ত চমৎকার একটি আয়োজন করেছে বসুন্ধরা। আয়োজনটি এতো বিশাল হবে সেটা আমি অনুমান করতে পারিনি। তবে আমাদের দেশের বরেণ্য ও স্বনামধন্য সাংবাদিকদের যে একটা সম্মাননা দেওয়া হচ্ছে। এটা সংবাদ পত্র ও সাংবাদিকদের জন্য মাইলফলক হয়ে থাকবে। এ ধরনের অনুষ্ঠানের উদ্যোগ বা সাংবাদিকদের কাজের যে একটা মূল্যায়ন হচ্ছে সেটা ধারাবাহিকভাবে হয় আমি সেই আশাই প্রকাশ করছি।

বাজুসের ট্রেজারার উত্তম বনিক বাংলানিউজকে বলেন, অসাধারণ একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। সাংবাদিকদের যদি উৎসাহিত না করা হয়, তাহলে ভালো সাংবাদিক আসবে না। এজন্য বসুন্ধরা গ্রুপতে ধন্যবাদ এ ধরনের একটি পরিচ্ছন্ন আয়োজনের জন্য। এটি প্রথম অনুষ্ঠান আশা করছি বসুন্ধরা গ্রুপ এ ধরনের আয়োজনের ধারাবাহিকতা রাখবে।

 

Source :  খোলা বাজার 24