Bashundhara Group Chairman makes courtesy call on Indian Foreign Secretary

Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan made a courtesy call on visiting Indian Foreign Secretary Harsh Vardhan Shringla at the Westin Dhaka on Wednesday.

Shringla is on an official visit to Bangladesh from December 7 to 8 to discuss bilateral issues, including the preparation of Indian President Ram Nath Kovind’s participation in the 50th Victory Day celebrations to be held in Dhaka.

During the meeting, Ahmed Akbar Sobhan and Harsh Vardhan Shringla exchanged pleasantries and discussed issues relating to promotion of trades and economic ties.
The Indian Foreign Secretary lauded Bashundhara Group for making outstanding contributions to the trade, commerce and socio economic development of Bangladesh.

Both sides expected that the bilateral relations and business ties between the two next-door neighbours will continue to grow in the days to come for the benefit of the people of the two countries.

Earlier, the Bashundhara Group Chairman presented the Indian Foreign Secretary with a bouquet.

Shringla arrived in Dhaka on Tuesday morning for a two-day official visit to Bangladesh to hold meetings with Bangladesh leadership to further strengthen and consolidate the existing excellent bilateral relations in addition to preparing the State Visit of Indian President Ram Nath Kovind to Bangladesh on December 15-17.

Bangladesh and India are committed to further strengthen and consolidate the existing excellent relations that are founded on common values, culture and legacies based on mutual trust, respect and understanding.

The existing relation is the reflection of the will of the people and the leaderships of both countries are set to work together for the next fifty years and beyond towards attaining a vision of shared prosperity and development.

দ্রুত ড্যাপের গেজেট করা উচিত: বসুন্ধরা চেয়ারম্যান

ঢাকা: যত দ্রুত সম্ভব ড্যাপের গেজেট করা উচিত বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলডিএ) সভাপতি ও দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।

তিনি বলেন, আজকে মন্ত্রীকে ধন্যবাদ এই জন্য যে, ড্যাপকে একটি সেমিনার পর্যায়ে আনতে পেরেছেন।

 

তিনি ড্যাপ নিয়ে যেসব অংশীজন কথা বলতে চেয়েছেন, তাদের কাউকে মানা করেননি। আমি মনে করি যত দ্রুত সম্ভব ড্যাপের গেজেট করা উচিত।

২০১৬-৩৫ সালের জন্য নতুন বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) নিয়ে শনিবার (২০ নভেম্বর) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে আয়োজিত সেমিনারে এসব কথা বলেন আহমেদ আকবর সোবহান।

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, ২০১০ সালের ড্যাপ দেখে মনে হয়েছিল, বেসরকারিখাতকে একবারে নিশ্চিহ্ন করে করে দেওয়া হবে। তখন যিনি পূর্তমন্ত্রী ছিলেন, তার একটাই উদ্দেশ্যে ছিল—বেসরকারিখাত বলতে কোনো জিনিস থাকবে না। সবকিছু করবে সরকার। তখন সঙ্গে সঙ্গে তৎকালীন রিহ্যাবের সভাপতিসহ আমরা প্রতিবাদ করলাম। আমি প্রতিবাদ করলাম। আমার সঙ্গে বাদ-প্রতিবাদ অনেক কিছু হলো। পরে এ নিয়ে অনেক তর্কাতর্কি হলো। তখনকার এক প্রখ্যাত প্রকৌশলী, বাংলাদেশের গর্ব ছিলেন, তিনি নিজেও স্বীকার করলেন ওই ড্যাপে ত্রুটি-বিচ্যুতি ছিল। ড্যাপে অনেক ভুল-ত্রুটি হয়েছে। সেই ভুল ত্রুটি নিয়েই ড্যাপ বাস্তবায়ন করতে হবে। গেজেট করতে হবে এবং সেটাই সবার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল একটাই—শুধু রাজউক, সরকারিখাতই ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বা আবাসন যাই বলেন, সবই করবে রাজউক ও সরকার।

আহমেদ আকবর সোবহান আরও বলেন, তখন রিহ্যাবের এক সভায় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। সেখানে সবাই বললেন—যে ড্যাপ হচ্ছে, তা তো দেশকে ধ্বংস করে দেবে। তখন প্রধানমন্ত্রী আমাকে ডেকে নিয়ে গেলেন। প্রধানমন্ত্রী বললেন—আমি ড্যাপ রিভিউ কমিটি করে দিয়েছি। তখন তিনি অত্যন্ত শক্তিশালী রিভিউ কমিটি গঠন করেছিলেন সাতজন মন্ত্রী, ২১ জন সচিবকে নিয়ে। সেই রিভিউ কমিটি ড্যাপ পর্যালোচনা করে, যারা শুদ্ধ তাদের নতুন করে অনুমোদন দেওয়ার কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী। সেদিন প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় মনোবল না থাকলে আজকে আবাসন খাতের ঢাকার দুই হাজারসহ সারাদেশের ২০ হাজার ডেভেলপার নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত। প্রধানমন্ত্রী শুধু একজন রাজনীতিবিদ না। তিনি আমাদের চেয়ে অনেক বড় প্ল্যানার। তিনি আমাদের চেয়ে অনেক বেশি দূরে দেখেন। আমরা যেটি আজ ভাবি, তিনি তা আগামীকালের জন্য চিন্তা করেন। ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী যদি এই দূরদর্শী ভূমিকা না নিতেন, আজকে হয়তো বাংলাদেশ এই পর্যায়ে আসতো না।

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, আপনারা নিশ্চিয়ই জানেন জিডিপিতে আবাসনখাতের ১৫ থেকে ২০ শতাংশ অবদান আছে। এই খাতের সঙ্গে ৪৭১টি খাতে ২০ হাজার শিল্পপ্রতিষ্ঠান জড়িত। অন্ততপক্ষে এক কোটি লোক আবাসনখাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত। আজকে সত্যি কথাটা বলতে হয়—অনেকে হয়তো জানেন না। বলা যায়, সেদিন ড্যাপ ফাইনাল হয়েছিল একটি পত্রিকা অফিসে। সেদিন যদি আমরা ড্যাপ গ্রহণ করতাম, তাহলে সেদিন থেকেই দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ওত পেতে ছিল। সেদিন আমরা বাধা না দিলে আজকে দেশের অন্য রূপ হতো। সেদিন থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে গেছে। আমাদের পরিবেশ দরকার। আবাসনখাতে সবাই শিক্ষিত। এখানে এমন কোনো লোক নেই, যারা পরিবেশ ধ্বংস করে দেশের উন্নয়ন করবেন। পরিবেশ না থাকলে আমরা কেউ বাঁচবো না। আজকে কয়েক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হওয়া সত্ত্বেও আমাদের প্রধানমন্ত্রী কয়লায় চালিত প্রকল্প বন্ধ করে দিয়েছেন। পরিবেশ নিয়ে আমরা সবাই সচেতন। পরিবেশ না বাঁচলে আমরা কেউ বাঁচবো না। আজকে আমেরিকা সবচেয়ে বেশি পরিবেশবাদী, সবচেয়ে বেশি পরিবেশ দূষণকারীও তারা। আমাদের মনে রাখতে হবে—আমরা পরিবেশ ঠিক রাখবো। এ ব্যাপারে সবাইকে আরও বেশি আন্তরিক হতে হবে এবং পরিবেশ ঠিক রেখেই উন্নয়ন করতে হবে।

আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, আজকে মন্ত্রীকে ধন্যবাদ এই জন্য যে, ড্যাপকে একটি সেমিনার পর্যায়ে আনতে পেরেছেন। তিনি ড্যাপ নিয়ে যেসব অংশীজন কথা বলতে চেয়েছেন, তাদের কাউকে মানা করেননি। আমি মনে করি যত দ্রুত সম্ভব ড্যাপের গেজেট করা উচিত। রিহ্যাবের যারা ডেভেলপার তারা হাজার হাজার চুক্তি করে রেখেছেন। কিন্তু তারা কোথাও ডেভেলপমেন্ট করতে পারছেন না। ঢাকায় ৫০ হাজার প্ল্যান পাস হচ্ছে না ড্যাপের কারণে। এই ড্যাপ নিশ্চয়ই এমন কোনো জিনিস না যে, এটা পরিবর্তন হবে না। নিশ্চয়ই ড্যাপের রিভিউ কমিটি থাকবে। যাদের যেখানে অসুবিধা হবে, সমন্বয় হবে। কিন্তু আমার মনে হয় এটাই সময়। এখন গেজেট না হলে আর কোনদিনই সম্ভব হবে না।

তিনি বলেন, সবাই নিশ্চয়ই আমার সঙ্গে একমত হবেন যে, সবাই পরিবেশসম্মত ভবন করবেন। পাশে খেলার মাঠ থাকবে, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় থাকবে। ঢাকা শহরে ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে মাত্র একটি বাদে ৯৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে খেলার মাঠ নেই। আমি পূর্ত মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুরোধ করব, একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি খেলার মাঠ থাকতে হবে। এটা না হলে মানুষের বিকাশ হবে কীভাবে? এসব ব্যাপারে রাজউক আরও আন্তরিক হবে আশা করছি।

আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, এবারের অনেক সুন্দরভাবে রাজউকের প্রকল্প পরিচালক ড্যাপ করেছেন। মানুষের ঘরে ঘরে, বাড়িতে বাড়িতে গেছেন। প্রত্যেকের কাছ থেকে তথ্য ও পরিসংখ্যান নিয়েছেন। কিন্তু এটা সত্যি কথা যে, বাস্তবায়ন করা এত সহজ হবে না, যদি আমরা সবাই মিলে রাজউক ও পূর্ত মন্ত্রণালয়কে সাহায্য না করি। ঢাকা শহরে দুটো সুন্দর রাস্তার একটি মাদানি এভিনিউ, আরেকটি তিনশ’ ফুট। কিন্তু কোনো রক্ষাণাবেক্ষণ নেই। এ দুটি রাস্তা ঢাকা শহরের গর্ব করার মতো বলা যায়। অথচ কোনো রক্ষণাবেক্ষণ না থাকায় রাতের বেলায় সব ট্রাক-বাসের গ্যারেজ হয়ে গেছে। এসব ব্যাপারেও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, আগের ড্যাপের গেজেটে যেসব হাউজিং প্রকল্প অনুমোদন হয়েছিল, সেসব যেন ঠিক থাকে। কিছু জিনিস আমার দুঃখ লাগে যে, প্রেসিডেন্ট গেজেট করে দিয়েছেন, তার ওপরে দেখি রাজউকের বেশ কিছু অফিসার হাত বোলান। প্রেসিডেন্ট যেখানে সই করেছেন, সেখানে রাজউকের একটা ক্লার্ক বলেন, এই গেজেট মানি না। তাহলে কোথায় আমরা আছি!

তিনি বলেন, রাজউককে অবশ্যই ডিজিটালাইজড করতে হবে। প্ল্যানের ব্যাপারে সময় নির্ধারণ করতে হবে। মানুষের ভোগান্তিুও কমাতে হবে। রাজউকের ভোগান্তির ব্যাপারটি সর্বজনবিদিত। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু রাজউককে গতিশীল করতে হবে। যারা ডেভেলপার আছেন, তারা সহজভাবে যেন প্ল্যান পান, সে বিষয়টি রাজউক ও পূর্ত মন্ত্রণালয়কে নিশ্চিত করতে হবে। রাজউকের চেয়ারম্যান দেওয়া হোক কমপক্ষে তিনবছরের জন্য।

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আবেদন হলো—রাজউকে একজন চেয়ারম্যান এসে কাজ শুরু করেন। কয়দিন পর তিনি সচিব হয়ে চলে যান। এখানে এমন একজনের চেয়ারম্যান হওয়া উচিত, যিনি কমপক্ষে ৩ থেকে ৫ বছর কাজ করতে পারবেন। এভাবে ২, ৩, ৪ মাস পরে চলে গেলে কারও রাজউকের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে না। রাজউকে ঢোকার পর ছয় মাস লাগবে বুঝতে। কিন্তু বোঝার সঙ্গে সঙ্গে চেয়ারম্যান সচিব হয়ে চলে গেলে তারা কাজ করার সময় পান না। ড্যাপ বাস্তবায়ন করতে হলে কমপক্ষে তিন থেকে চার বছরের জন্য একজন চেয়ারম্যান নিয়োগ দিন।

তিনি আরও বলেন, করোনায় ১০ লাখ লোক কাজ হারিয়েছেন। এখন একমাত্র আবাসন খাত, যেখানে কর্মসংস্থান সম্ভব। সারাদেশে কিন্তু প্রতিটি অলি-গলিতে মানুষ উন্নয়ন করছেন এবং সেই সুযোগটা দিন। দেশ, জাতি ও বিনিয়োগের জন্য ড্যাপ জরুরি। সময়ক্ষেপণ না করে যত শীঘ্রই সম্ভব ড্যাপের প্রস্তাবনা আকারে অনুমোদন দিন। আমার মনে হয়, এটা রিভিউ করা সম্ভব। রিভিউ কমিটি নিশ্চয়ই শেষ হয়ে যাবে না।

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এমপি বলেন, ড্যাপের চ্যালেঞ্জ হলো বাস্তবায়নে। আশা করি, ড্যাপ বাস্তবায়ন করতে পারবো। রাজধানীকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। রাজউকের বিরুদ্ধে আমরা অনেক অভিযোগ পাই। রাজউককে দ্রুত ডিজিটালাইজ করা দরকার। রাজউক চাইলে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, উন্নত শহর গড়ার সব উপাদান নিয়ে ড্যাপ করা হয়েছে। তাই সবাই মিলে কাজ করলে ড্যাপ বাস্তবায়ন সম্ভব। এফবিসিসিআই সব অংশীজনদের নিয়ে ড্যাপ বাস্তবায়নে করণীয় নির্ধারণ করবে। বেসরকারিখাতকে সঙ্গে নিয়েই ড্যাপ বাস্তবায়নে সরকারকে এগুতে হবে। এবারের ড্যাপ যেন বাস্তবায়নযোগ্য হয়, এফবিসিসিআই সেই উদ্যোগ নেবে।

রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল বলেন, ড্যাপের সঙ্গে বাংলাদেশের যার এক ইঞ্চি জমি আছে, তারও ভাগ্য জড়িত। ড্যাপের দুই হাজার পৃষ্ঠার ডুকেমেন্টস পড়ে বুঝতে সময় লাগবে। কারণ, এবারের ড্যাপ বাস্তবায়ন করতে হলে, ঢাকা থেকে ৫০ লাখ লোক বের করে দিতে হবে। ইতোমধ্যে ড্যাপের বাস্তবায়ন পিছিয়ে গেছে। ২০৩৫ সাল নাকি ৪০ সালে ড্যাপের বাস্তবায়ন হবে, আমি তা নিয়ে সন্দিহান। ৫৩ সংস্থার সম্মিলিত সমন্বয় ছাড়া ড্যাপ বাস্তবায়ন সম্ভব না। এর আগে ড্যাপ দিয়ে বেসরকারিখাত ধ্বংসের ষড়যন্ত্র হয়েছিল। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে এখন ড্যাপ জনগণকে কী বার্তা দেবে, সেটাও সরকারকে ভাবতে হবে। আমি এটুকু বলতে পারি—ড্যাপে ডেভেলপাররা ধ্বংসের মুখে পড়বেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তব্য দেন, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াত আইভী, এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, সচিব শহীদুল্লাহ খন্দকার, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সভাপতি ও নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আকতার মাহমুদ, ঢাকা ওয়াসার এমডি প্রকৌশলী তাকসিম এ খান, স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন, ইকবাল হাবীব, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান সুলতান মাহমুদ, ডিটিসিএ’র নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রাকিবুর রহমান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সিইও সেলিম রেজা, ডিপিডিসির গিয়াসউদ্দিন জোয়াদ্দার, বাংলাদেশে পরিবেশ আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক শরীফ জামিল।

বাংলাদেশ সময়: ২০০১ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০২১
এসই/এমজেএফ

বসুন্ধরা চেয়ারম্যানের সঙ্গে কেপিসি গ্রুপের চেয়ারম্যানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন কেপিসি গ্রুপের চেয়ারম্যান ডা. কালী প্রদীপ চৌধুরী। মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যানের বাসভবনে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন এনআরবি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও আল হারামাইন পারফিউমস গ্রুপ অব কোম্পানিজের চেয়ারম্যান অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান, রুপায়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. লিয়াকত আলী খান মুকুল ও ভাইস চেয়ারম্যান মো. মাহির আলী খান রাতুল।

এনআরবি ব্যাংক ও আল হারামাইন পারফিউমস গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।
এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান তাদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এরপর তারা পারসস্পারিক ব্যবসায়িক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

উল্লেখ্য, কেপিসি গ্রুপ বিশ্বব্যাপী অসংখ্য ব্যবসায়ে নিয়োজিত রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্যখাত, ফার্মাসিউটিক্যাল এবং বায়োটেকনোলজি, শিক্ষা, রিয়েল এস্টেট, অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি, স্থাপত্য ও প্রকৌশল, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, ভ্রমণ পরিষেবা এবং তথ্য প্রযুক্তি। কেপিসি যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এর মালিকানাধীন ৩৮টি হাসপাতাল রয়েছে।

ডা. কালী প্রদীপ চৌধুরী ২০০৩ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে সফলভাবে প্রতিষ্ঠা করেন প্রাইভেট মেডিকেল স্কুল। এছাড়া কলকাতা শহরের লাখ লাখ বাসিন্দার স্বাস্থ্য ও শিক্ষা পরিষেবা দিতে ২৫ একর বিস্তৃত ১.৮ মিলিয়ন বর্গফুটেরও বেশি জায়গায় অত্যাধুনিক কেপিসি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, সোভা নার্সিং কলেজ অ্যান্ড ফার্মাসিটিক্যাল কলেজ ক্যাম্পাস নির্মাণ করা হচ্ছে। বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ করার ইচ্ছা রয়েছে। বিশেষ করে স্বাস্থ্যখাতে গ্রুপটি কাজ করতে চায়।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

Bashundhara Group Chairman assures of cooperation to Dr Kali Pradip Chaudhuri

Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan has assured of providing all out cooperation to US-based Bangladeshi businessman Dr Kali Pradip Chaudhuri, the founder of KPC Group of Companies, for investing in Bangladesh.

Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan came up with the assurance when Dr Kali Pradip Chaudhuri paid a courtesy visit at his Bashundhara residence on Tuesday.

Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan welcomed him with a bouquet of flowers.
During the talks, Dr Chaudhuri expressed his desire to invest in Bangladesh.

Mohammad Mahtabur Rahman, Chairman of NRB Bank and Chairman and Managing Director of Al Haramain Perfume Group of Companies, Liaquat Ali Khan Mukul, Chairman of Rupayan Group and Mahir Ali Khan Ratul, Vice-Chairmen of Rupayan Group, among others, were also present on the occasion.

KPC Group is involved in numerous businesses around the world serving diverse industries of healthcare, pharmaceutical, education, real estate, agriculture and engineering.

Dr Kali Pradip Chaudhuri, a physician hailing from Sylhet, has created a strong footprint in business over the years through KPC Group. He also has some 38 hospitals in America.

বিএলডিএ ও রিহ্যাবের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি

ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) বাস্তবায়নে রিহ্যাব ও বিএলডিএ’র প্রস্তাবিত মতামত ও সুপারিশসহ পর্যালোচনা করার জন্য একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।

 

গতকাল রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে ড্যাপ বাস্তবায়নের বিষয়ে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন (রিহ্যাব) ও বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপারস

অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলডিএ) প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী জানান, ড্যাপ বাস্তবায়নে রিহ্যাব ও বিএলডিএ’র পক্ষ থেকে বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ ও মতামত তুলে ধরা হয়েছে। এসব মতামত ও সুপারিশ পর্যালোচনার জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিবকে আহ্বায়ক করে একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি এসব সুপারিশ পর্যালোচনা করে সারসংক্ষেপ ড্যাপের আহ্বায়কের কাছে উপস্থাপন করবেন।

তিনি বলেন, এ দেশটা আমাদের সবার। ঢাকা শহরকে আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন করে বসবাস উপযোগী করার জন্য আমরা সবাই অঙ্গীকারাবদ্ধ। এখন ড্যাপের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মতামত নিয়েই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন সময়ে নগরীতে অপরিকল্পিতভাবে অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। এতে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। আর যাতে অপরিকল্পিতভাবে অবকাঠামো নির্মাণ না হয়, সেজন্য ড্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি। আইন লঙ্ঘন করে কেউ কোনো কিছু করলে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, যেখানে বহুতল ভবন নির্মাণের সুযোগ রয়েছে, সেখানে তা নির্মাণ করা হবে। আর যেখানে সব নাগরিক সেবা প্রদান করা সম্ভব না, সেখানে সুউচ্চ ভবন নির্মাণ করতে দেওয়া হবে না। মানুষ যদি চলাচলের জন্য রাস্তা না পায়, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ না থাকে, ছেলেমেয়েদের খেলাধুলার মাঠ এবং ওয়াটার বডিসহ অন্যান্য সুযোগসুবিধা না থাকে তাহলে, সেখানে বড় বড় বিল্ডিং করা ঠিক হবে না। তাই সার্বিক দিক বিবেচনায় নিয়ে এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লাহ খন্দকার, রাজউকের চেয়ারম্যান ড. সাঈদ হাসান শিকদার, ড্যাপের প্রকল্প পরিচালক মো. আশরাফুল ইসলাম, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বিএলডিএ’র সভাপতি আহমেদ আকবর সোবহান এবং রিহ্যাবের সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিনসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

‘Body formed to review BLDA, REHAB recommendations’

The government has formed a working committee to review the opinions and recommendations of Bangladesh Land Developers Association (BLDA) and Real Estate and Housing Association of Bangladesh (REHAB) for implementation of the Detailed Area Plan (DAP) for the capital.

“A committee, headed by the secretary of the housing and public works ministry, has been formed to assess the opinions and recommendations of the BLDA and the REHAB,” Local Govern-ment, Rural Development and Cooperatives Minister Tazul Islam said on Sunday after a meeting with the representatives of the two bodies.

BLDA and REHAB representative are also the members of the committee, he added.
Senior secretary of LGRD Ministry Helaluddin Ahmed,

secretary of Housing and Public Works Ministry Md Shahid Ullah Khandaker, RAJUK chairman Sayeed Hasan Shikdar, Bashundhara Group Chairman and BLDA President Ahmed Akbar Sobhan and REHAB President Alamgir Shamsul Alamin, among others, attended the meeting at a city hotel.

A press release, quoting Tajul, also convener of the DAP Review Committee, said they are committed to resolving the problem of housing and making Dhaka a habitable city.

“But in the past, many establishments have been built in an unplanned way. We want to implement the DAP (2016-35) to avoid the unplanned development,” Tajul also said.

“Permissions for high-rise buildings will depend on the accessibility of civil amenities in an area. We won’t allow high rises in the places having poor accessibility of civic amenities,” he added.
Source:   Daily Sun

পঞ্চমবারের মতো সেরা করদাতা ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ

২০১৯-২০ করবর্ষের জন্য দেশের শীর্ষ সারির শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেড (ইডাব্লিউএমজিএল) আবারও সেরা করদাতা নির্বাচিত হয়েছে।

প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া ক্যাটাগরিতে ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ এবার পঞ্চমবারের মতো সেরা করদাতা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- কালের কণ্ঠ, বাংলাদেশ প্রতিদিন, ইংরেজি পত্রিকা ডেইলি সান, অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর ডটকম, নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশন ও রেডিও ক্যাপিটাল। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও তাঁর পরিবার এর আগে করবাহাদুর পরিবার হিসেবে নির্বাচিত হয়।

যাচাই-বাছাই শেষে এনবিআর থেকে ট্যাক্স কার্ডপ্রাপ্তদের নামের তালিকা অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে এই তালিকা চূড়ান্ত অনুমোদনের পর প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

তালিকায় জাতীয় পর্যায়ে ১৪১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম রয়েছে। ট্যাক্স কার্ডের মেয়াদ থাকবে এক বছর। কার্ডপ্রাপ্তরা বিভিন্ন ধরনের রাষ্ট্রীয় সুবিধা পাবেন। ট্যাক্স কার্ডধারীরা বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাবেন। সড়ক, বিমান, নদীপথে ভ্রমণে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকিট পাবেন। হোটেল-রেস্তোরাঁয় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সেবা পাবেন। বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। চিকিৎসায় হাসপাতালে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শয্যা সুবিধা পাবেন।

আসছে ফেব্রুয়ারিতে সেগুনবাগিচায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সম্মেলনকক্ষে ‘ট্যাক্স কার্ড ও সম্মাননা প্রদান’ অনুষ্ঠানে জাতীয় পর্যায়ের ৩৬ ক্যাটাগরির সেরা করদাতার (একজন) হাতে ট্যাক্স কার্ড, ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ তুলে দেওয়ার কথা রয়েছে।

Source: বাংলাদেশ প্রতিদিন

‘বই পেলাম, লেখাপড়ার গতিও বেড়ে গেল’

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের উদ্যোগে এবং বসুন্ধরা নুডলসের সহযোগিতায় কালের কণ্ঠ শুভসংঘ গতকাল নীলফামারীর রামগঞ্জ কলেজের শিক্ষার্থীদের পাঠ্য বইসহ শিক্ষা উপকরণ দেয়।

‘এক মাস আগে দ্বাদশ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছি। বাবা এখন পর্যন্ত বই কিনে দিতে পারেননি। আজ বই পেয়ে খুবই ভালো লাগছে।’ ক্লাসের নতুন বই-খাতা ও ব্যাগ পেয়ে এভাবেই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে নীলফামারীর রামগঞ্জ কলেজের শিক্ষার্থী জহুরা আকতার। জহুরা ছাড়াও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের উদ্যোগে এবং বসুন্ধরা নুডলসের সহযোগিতায় কালের কণ্ঠ শুভসংঘের দেওয়া পাঠ্য বইসহ শিক্ষা উপকরণ পেয়ে এমন উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে আরো অনেক শিক্ষার্থী। গতকাল শনিবার নীলফামারীর প্রত্যন্ত অঞ্চলের রামগঞ্জ কলেজের ২৫০ শিক্ষার্থীর মধ্যে এসব বিতরণ করা হয়।

দুপুর ১২টার দিকে রামগঞ্জ কলেজ চত্বরে এ উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বই পেয়ে কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী লিয়ন ইসলাম বলে, ‘বই না থাকায় থেমে যাচ্ছিল আমার লেখাপড়া। এখন বই পেলাম। লেখাপড়ার গতিও বেড়ে গেল। ধন্যবাদ জানাই কালের কণ্ঠ শুভসংঘ ও বসুন্ধরা নুডলসকে।’ সুলতানা রাজিয়া একাদশ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছে শুভসংঘের দেওয়া বই পেয়ে। ওই সহযোগিতা না পেলে হয়তো থেমে যেত তার লেখাপড়া। এবার দ্বিতীয় বর্ষের বই পেয়ে সে বলে, ‘কলেজের শিক্ষার্থীরা দরিদ্র পরিবারের। তাদের অনেকেই বিভিন্ন কাজ করে বই কেনার টাকা জোগাড় করে। এখন আর সেটি করতে হবে না।’

নীলফামারী জেলা শুভসংঘের আয়োজনে অনুষ্ঠানে মশিউর রহমান ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সরওয়ার মানিক, রামগঞ্জ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সফিয়ার রহমান, বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এরিয়া সেলস ম্যানেজার আব্দুল কাদের, নীলফামারীর জেলা প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান চৌধুরী, শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান, কালের কণ্ঠ’র রংপুর ব্যুরোপ্রধান স্বপন চৌধুরী, নীলফামারী প্রতিনিধি ভূবন রায় নিখিল, কেন্দ্রীয় শুভসংঘের যুগ্ম সম্পাদক সোহেল রানা স্বপ্ন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া রংপুর ও নীলফামারী শুভসংঘের বন্ধুরা উপস্থিত ছিলেন। সভাপতিত্ব করেন নীলফামারী শুভসংঘের সভাপতি ও রামগঞ্জ কলেজের অধ্যক্ষ মো. আনোয়ার হোসেন।

এমন মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘কালের কণ্ঠ শুভসংঘের এমন উদ্যোগ আলোর দুয়ার খুলে দেওয়ার কাজ করেছে। সে আলো একটি শিক্ষিত ও উন্নত জাতি গঠনে কাজ করবে।’

শিক্ষাবিদ সরওয়ার মানিক বলেন, ‘শিক্ষাজীবনে সফলতা আনতে শিক্ষার্থীদের পাঠ্য বই বড় একটি সম্বল। কালের কণ্ঠ শুভসংঘ শিক্ষার্থীদের সহায়তা করার যে মহতী উদ্যোগ নিয়েছে, সেটি অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।’

হতদরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়াকে ব্যতিক্রমী ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করে তিনি কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন ও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

Source:  কালের কণ্ঠ

Bashundhara Group Chairman greeted with floral bouquet

Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan was greeted with floral bouquet by the newly elected chairman of Daudpur Union Parishad under Rupganj upazila of Narayanganj Nurul Islam Jahangir Master.

The event took place in Bashundhara Chairman’s residence at Bashundhara Residential Area in Baridhara of the capital.

Rafiqul Islam, Chairman of Rongdhanu Group and Kayetpara Union Parishad, was also present on the occasion.

Bashundhara Group Chairman mourns Rafique-ul-Huq’s death

Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan has mourned the death of renowned lawyer and former attorney general Barrister Rafique-ul-Huq.

In a message, the Bashundhara Group Chairman on Saturday expressed deep shock and sorrow at the demise of the eminent jurist of the country.

Ahmed Akbar Sobhan prayed for the eternal salvation of the departed soul and expressed sympathy to the bereaved family members.

Barrister Rafique breathed his last at 8:30 in the morning while undergoing treatment at ICU in Ad-Deen Hospital in the capital. He was 85.